Photo by Gift Habeshaw on Unsplash

নিশা এক সাংবাদিক অফিসে কাজ করে জার্নালিস্ট হিসাবে কাজ করে । আজ ওর ওখানে ৪ বছর হলো ও কাজকরে কিন্তু ওর বস মিস দত্ত ওর লিখা বা ওর সংগ্রহ করা তা উনার পছন্দ হত না । অনেক চেষ্টা করেছে কিন্তু কোনো লাভ হয়নি । এই তো আজও মিস দত্ত ওকে বলতে শোনা গেলো _" এই গুলি কি হে? এই খবর তো একটা বাচ্চাও নিয়ে আসবে ।" নিশা চুপ করে থেকে বললো _" কিন্তু ম্যাডাম যে সব এখন টেন্ডিং এ চলছে সেই গুলো যদি লিখি তাহলে আর জার্নালিজম নিয়ে পড়লাম কেনো ? আর তা ছাড়াও " Our India Has four Pillar of Democracy " আর ম্যাডাম আমি সিরিয়াস টপিক বাদ দিয়ে টেন্ডিং টপিকে লিখলে কি হবে ? "

মিস দত্ত কথা শুনে একটু শান্ত হলেন । উনি বললেন _" সবই তো বুঝি কিন্তু টেন্ডিং টপিকে না লিখলে অফিস চালানো যাবে না , ঠিক আছে তুমি লিখো কি একটু রং চং দিয়ে । এখন তুমি আসতে পারো ।"

নিশা ধন্যবাদ জানিয়ে বসের রুম থেকে বেরিয়ে নিজের ডেকসে এসে বসলো । সবে জলের বোতল থেকে জল খাচ্ছে মনি এসে বললো _" কি ম্যাডাম? আজ মুড অফ !"

" ধুর ব্যাং! ছাড়া তো আমি কষ্ট করে আটিকেল লিখবো আর ওনার নাকি পোষাবে না । কারণ ওনার টেন্ডিং খবর চাই, কোন সেলিব্রেটি কি করলো তার কটা বয় ফ্রেন্ড হলো ইত্যাদি।উফ্ আর ভালো লাগে না !"

" কি আর করবি বল এই চলছে এখন ।" বলে মনি ওর ডেকসের দিকে চলে গেলো । নিশা ওর প্যান্টের পকেট থেকে ফোনটা বার করেছে সবে ও দেখে ওর ফোনে ১০ মিস কল , ফোন টা স্ক্রিন লোক টা খুলেতেই দেখলো বাবা ফোন করেছে ওকে । ও কিছু বিপদ অনিবার্য মনে করে ফোন দেয়

বাবার ফোনে , ফোনটা কিছু ক্ষন বাজার পর ও পাশ থেকে এক ভীত ও রাগান্বিত গলা শুনতে পায় ও _" বলছি কেউ মরে গেলে তো তোমাকে পাবেনা ।"

" আ! বাবা ! আমি মিটিং এ ছিলাম তাই ফোন ধরতে পারিনি কি হয়েছে বলো ?"

" তোমার দাদু খুব অসুস্থ সে তার ঘরে জানলার গ্রিল ধরে বলছে আমাকে ব্যানার্জীর কাছে নিয়ে চল আমি ১৫০ বছর বাঁচবো । আমি বললাম তোমাকে ডা: রায় কাছে নিয়ে যাচ্ছি বললো না । আমাকে নিয়ে চল ব্যানার্জীর কাছে। তুই আয় তাড়ি -তাড়ি।"

" আচ্ছা দাঁড়াও আমি আসছি ।"

বলে ও অফিস থেকে বেরিয়ে ওর স্কুটি নিয়ে বেশ মিনিট ক্ষানিক পরেই পৌছে গেলো ওর বাড়ি । বাড়ির ভিতর ঢুকে ও সোজা ওর দাদুর ঘরে চলে গেলো । ঘরে ঢোকা মাত্র দেখতে পেলো ওর বাবা যা ওকে ফোনে বলেছে তা হুবহু মিলে যাচ্ছে। ওর দাদু ওর দিকে তাকিয়ে বললো _" দিদিভাই ওর উপরের ঘরে ......" বলতে ... ওর দাদু শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন । ওর দাদু ঘরে লাগুয়া একটা চিলেকোটা টাইপের ঘর আছে । এই ঘরে ওর দাদু লেখা পড়া করে । ও দাদুর ওই অবস্থা দেখে ওই উপরের ঘরে গিয়ে ঢুকে , দেখে টেবিলের ওপর একটা ডাইরি রাখা আছে যেখানে ওপরে লিখা আছে আমি ১৫০ বছর বাঁচবো । ও ডাইরি টা নিয়ে শেষের কিছু পাতা পড়ে তার সম্বন্ধে কিছু জিনিস জানতে পেলো । নিশা ওই ঘর থেকে বেরিয়ে এসে দেখতে পেলো ওর দাদুকে সাজানো হয়েছে অন্তিম যাত্রার জন্য। বেশ অবাকই হলাম একি করে সম্ভব ? যা...ওর দাদুর ডাইরীতে লেখা আছে তাই ওর চোখের সামনে হচ্ছে। ওর দাদুর মৃত্যুটা যেন স্ক্রিপ্টেট । ওর যেন কিছুই বিশ্বাস হতে চাই ছিলো না । তাই ও ওর বাবাকে বললো যাতে ওর দাদুকে এক বার হলেও ব্যানার্জীর কাছে নিয়ে যায় । কিন্তু কিছুতেই কিছু হলো না , ওর বাবা বললো ওর দাদু ১১০ বছর বেঁচেছেন আর কি হবে। নিশা বুঝলো এই ভাবে কিছু হবে না যা করার ওকেই করতে হবে । এর পর মরা নিয়ে যাওয়ার গাড়ি চলে এলো , সবাই ওর দাদুকে ধরে গাড়ির ভিতর তুলে দিলো ।তুলে দেবার পরে যখন এ- ও ঠিক করছে কে শশ্মানে যাবে না যাবে ।নিশা দেখলো এই সুযোগ যা করার এখনই করতে হবে ও তখনি মরার গাড়ির ড্রাইভার সিটে গিয়ে বসে গাড়িটা ফুল স্পীডে নিয়ে বেরিয়ে গেলো । সবাই রে ....করে ছুট লাগালো কিন্তু ততক্ষনে ও ওর দাদুকে নিয়ে ব্যানার্জীর কাছে ছুট লাগিয়েছে । গাড়ি চালাতে ......নিশার বাচ্চা বেলার কথা মনে পড়ে গেলো । ওর তখন অনেকটাই ছোটো , ওর দাদু প্রায়ই লেখালিখি করতেন । ওর দাদু লিখতে ......ওকে জিজ্ঞেস করে _" দিদিভাই বলতো এটা কি ?"

" এটাতো পেন দাদু ।"

" হুম পেন ! জানো দিদিভাই এই পেন দিয়ে লিখে তুমি এক জন এর প্রান বাঁচাতে পারো আবার নিতেও পারো । তাই তখন কিছু লিখবে ভেবে লিখবে ।"

ছোট্ট নিশা তখন কিছুই বুঝতে পারে না কিন্তু আজ সে বুঝতে পেরেছে ওর দাদুর কথা ।

ব্যানার্জী চেম্বারের সামনে এসে ও গাড়িটা থামালো । ও চিৎকার করে ডাকতে লাগলো _" কেউ আছেন আমার দাদু কে একটু দেখবেন?"

ওর চেম্বার থেকে মাথা থেকে পা অবধি ডাকা একটি লোক এসে ওর দাদুকে নিয়ে যায় আর ইশারায় ওকে বসতে বলে যায় । নিশা বসে ...ভাবতে লাগে ও যেটা করলো ঠিক করলো ? ও দিকে বাবা আর বাড়ির সবাই মনে হয় খোঁজে চলেছে। বেশ ৩৫ মিনিট কেটে যাওয়ায় ও অসহ্য লাগতে শুরু করলো ও দাদুকে অনেক বার ডাকলো কিন্তু কোনো সাড়া নেই। ও অধৈর্য হয়ে একটা পাথার ছুড়ে মারলো চেম্বারের দিকে । হঠাৎ দেখলো চেম্বারের পর্দার পিছনে কে দাড়িয়ে আছে ও দেখতে যাবে দেখতে পেলো ওর দাদু পর্দা সরিয়ে ওর দিকেই আসছে । ও দেখে প্রথমে ভয় পেলোও ওর দাদু যখন ওর কাঁধে এসে হাত দিয়ে বলো _ "ভয় নেই দিদিভাই আমি ভূত নয়ই আমি এখনো জীবিত তুমি চাইলে আমাকে পরীক্ষা করে দেখতে পারো ।"

ও মিস্টি করে হেঁসে বলে _" তা দরকার হবে না দাদু । চলো বাড়ি চলো ।"

গাড়ি চালিয়ে ও যখন বাড়ি সমনে এসে দাঁড়ালো , ওর বাবা ওকে গাড়ি থেকে নামিয়ে দু-চার কথা শুনিয়ে দিয়ে দিলো _" জানোয়ায মেয়ে একটা কোনো সেন্স আছে তোর ?" বলে উনি নিশার গায়ে হাত তুলতে যাবেন , হঠাৎ ওনার হাতটা যেন কেউ চেপে ধরলো । উনি মাথা ঘুরিয়ে দেখলেন ওনার বাবা উনি খুশিতে বাবাকে জড়িয়ে ধরলো , এর পর ওরা সবাই ঘরের ভিতরে চলেগেলো ।

এরপর সেই দিন সন্ধ্যায় নিশার দাদু ও কে ডাকে তার রুমে তারপর সে বলে _" তুমি যে ডাইরি টা পেয়েছো সেটা আসল নয় ।" বলে ওই ডাইরিটা সে ফেলে দেয় ডাস্টবিনে । তার পর সেই টেবিলের ড্রয়ার খুলে সে একটা লাল রং এর ডাইরি নিয়ে আছে । এনে ওনি নিশার হাতে দেন , ও দেখতে পায় আবার সেইটাতেও লেখা " আমি ১৫০ বছর বাঁচবো ।" নিশা হাতে নিয়ে ডাইরি টা নিজের ঘরে চলে গেলো , ও ঘরে গিয়ে ডাইরিটা

পড়তে লাগলো । এই পর ডাইরিটা পড়া হয়ে গেলে ও ভাবলো ও এই বিষয়ে আটিকেল লিখবে ।

এরপর নিশা পরের দিন অফিসে গিয়ে বসের সামনে পুরো বিষয়টা বললো শুনে বললো _" শুনে ভালো লাগলো যে তোমার দাদু জীবিত । তাই বলে তুমি এই বিষয় আটিকেল লিখবে ।"

নিশা কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে বলে _ ম্যাডাম বিষয় টা একটু ভেবে দেখলে হতো না এক জন মৃত ব্যক্তি বেঁচে উঠেছে ।"

" হুম বিষয়টা নতুন , কিন্তু কে বলতে পারে তোমার দাদু হয়তো তখনো জীবিত ছিলো । আর তা ছাড়াও তুমি শিক্ষিত মেয়ে এই সব আজগুবিক গল্প তোমার বিশ্বাস হয়?"

"কিন্তু ম্যাডাম!"

" দেখো নিশা তোমার দাদুর বেঁচে ওঠাটা মিরাকল হতে পারে, কিন্তু ! আর তা ছাড়াও তোমার দাদুর মৃত্যু তো কোনো ডাক্তার কনফার্ম করে নি ওটা তো তোমরা ঠিক করেছো ।"

নিশা আর কিছু বললো না ও রাগান্বিত হয়ে বসের রুম থেকে বেরিয়ে এলো । ও যখন ওর ডেকসের দিকে যাচ্ছে ওর পাশদিয়ে একটা সুন্দর সুপুরুষ ছেলে ওকে পাশ কাটিয়ে ওর বসের রুমে গিয়ে ঢুকলো। ও ওই ছেলেটার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে ছিল, ও চমক ভাঙ্গলো মনির কথা বলাতে _

" কিরে এমন ভাবে কি দেখছি ?"

" কই ?! কিছু নাতো ।"

" আরে বুঝি ....ওনি হচ্ছেন আমাদের ম্যাডামের ছেলে দেবকুমার ব্যানার্জী ।"

" ও আচ্ছা ।"

নিশা। আর মনি একথা সে কথা বলছে । ঠিক এমন সময় একটা ভারি কিন্তু এক পুরুষিকত সুন্দর গলা শুনতে পেলো নিশা ও পেছন ঘরাতে দেখলো সেই ছেলেটা ও নিশা দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলো_" আপনাদের মধ্যে নিশা কে ?"

" আমি ।"

"গুড ! আমি আপনার সাথে কিছু কথা বলতে চাই তা আপনার ডেকসে চলুন ওখানে বসে নয় কথা ব‌লা যাবে ।"

নিশা আর কিছু না জিজ্ঞেস করে ওর ডেকসের দিকে এগোতে লাগল । ছেলেটাও ওকে অনুসরণ করে ও ডেকসের সামনে গিয়ে দুই জনই বসলো । ছেলেটি এই বার বলো -" দেখো আমিও এই ডা: ব্যানার্জীর ব্যাপারটা নিয়ে আমিও কৌতুহল যে তিনি কি করে এই ভাবে মানুষদের এই বছর বাঁচিয়ে রাখে । আর আমি চাই তুমি আমাকে এই এসাইনমেন্ট টে চাই তুমি আমার সাথে থাকো ।"

" ঠিক আছে স্যার।"

" আমাকে স্যার বলার দরকার নেই তুমি আমাকে দেব বলে ডাকলে হবে ।"

এর পরের দিন ওরা গাড়ির করে পৌঁছে গেলো সেই ডা: ব্যানার্জীর চেম্বারের সামনে । গাড়ি থেকে নেমে নিশা বললো _"আমি এই নাম লেখার জায়গায় নাম লিখবো না তুমি লিখো।" কথা মত দেব ও তাই করলো । কিন্তু আলস্য ভাবে নামটা লেখার ফলে ওদের দুই জনের নাম ঘরের ভিতর থেকে ডাক দিলো । এই ঘটনা দেখে আর শুনে ওরা কেউ বুঝতে পারলো না , ওদের মধ্যে তো এক জন নাম লিখলো তাহলে দুই জনের নাম কি করে ডাকলো ? আর কি করেই বা বুঝলো যে ওরা দুই জন এসেছে ?

ওরা দুই জননি চেম্বারের ভিতরে ঢুকলো । দেখলো একদিকের টেবিলে হাড় রাখা আজকের আর সঙ্গে কিছু খুলি। আর এক টেবিলে রাখা আছে কিছু গাছ । তারপর যা দেখতে পেলো ওরা একটা মানুষ ওদের দিকে তাকিয়ে মেঝের উপর বসে আছে । তার পরো মুহুতে যেটা ঘটে গেলো তা ওরা কখনও কল্পনা করতে পরেনি , ওরা দেখলো ভিতরের ঘরের সামনে পর্দা আড়াল থেকে একটা হাত এসে এই বসে থাকা মানুষের মাথাটা কেটে নিয়ে চলে গেলো । ওরা এই দেখে দুই জনই ভয় পেয়ে গেলো , নিশা চিৎকার করে দেব কে জড়িয়ে ধরলো । পরক্ষনে ভিতরের ঘর থেকে এটা গলার আওয়াজ পেলো ওরা -" ভয় নেই ওটা মৃত একটা লাশ ওটা আমার চিকিৎসার কাজে লাগবে বলে রাখা ছিলো ।" বলে লোকটা ভিতরে ঘর থেকে বাইরে এলো, এসে বললো _" তোমরা এখানে এসেছো তোমাদের তো কিছুই হয়নি তাহলে ? আমি ঠিক বুঝতে পারছি না ।" পরক্ষনে আর একটা গলার স্বর শুনলো ওরা _" ওরা চিকিৎসা করাতে আসেনি ওরা এসেছে আপনি কি করে চিকিৎসা করেন , দেখছেনা ওদের মধ্যে ওই মেয়েটার জামায় ক্যামেরা লাগানো ।" এই কথাটা শুনে ওরা দুই জনই ভাবলো ওরা ধরা পড়ে গেছে ওদের আর কেউ বাঁচাতে পারবে না । ঠিক এই সময়ে ঘরের ভিতর থেকে ওই লোকটা বেরিয়ে এলো আর ওরা যা দেখলো তা দেখে ওদের রক্ত জল হয়ে গেলো যে লাশটা কে ডা: ব্যানার্জী মাথা কেটে নিয়ে ছিলো সেই লোকটা ওদের সামনে এসে কথা বলছে । ডা: ব্যানার্জী আবার বলে _ ও তোমরা এই কারণে এসেছো ?"

" হুম ডাক্তার ওরা এই কারণ এ এসেছে । আমি চাইলে ওদের এখানেই শেষ করে দিতাম কারণ ওরা মিথ্যাচার করছে বলে , এক কালে কত রাঘব গোয়াল কে শেষ করে দিয়েছি কিন্তু তোমাদের আমি মারবো না । ডাক্তার ওদের বললো বিষয়টা ।"

ডাক্তার বাবু বলেন _ "দেখো আমি ডাক্তার যেমন তেমন আমি তন্ত্র সাধনাও জানি তাই এই দুই শিখার দরুন আমি মানুষকে আরোই

তার সময় আদিক করতে পারি । আর মা নিশা তোমার দাদু আমার ভালো বন্ধু ছিল তাই তুমি এখনো জীবিত না হলে তোমারও বাকি দের মত অবস্থা হত । "

এই বার দেব সাহস করে প্রশ্ন করলো _" তা আপনি কি করে করেন এই বিদ্যায় ?"

" দেখো আমি শুধু তোকে বিজ্ঞানের টা বলবো । আর সেটা হলো আমি মানুষের ভিতরে নতুন অঙ্গ পালটে দি তার পর বাকিটা আমার তন্ত্র সাধনার কেরামতি । এক সময়ে ইংরেজ কোম্পানির কিছু লোক এই বিষয়ে জানতে আগ্রহ করেছিল তাদের সবাই কে আমি..... । যাক সে কথা ।

নাও এই বার তোমার আসতে পারো । "

এই গুলি শুনে এই দিনের মত ওরা ঘরে চলে আসে।

তারপর কেটে যায় ২মাস .....

একদিন সকালে নিশা বললো _" এই নাও তোমার চা ।"

দেব খবরের কাগজ টা মুখে থেকে নামিয়ে বললো _" দাও !"

" কি পড়ছো এতো মন দিয়ে ?"

" নিশা আমি আজ খুব খুশি ফাইনালি আমার লেখা আর্টিকেল টা বেরিয়েছে ।"

" কই দেখি । বা এত অনেক আনন্দের খবর ।"

" তাই ভাবছি এই বার হানিমুনটা সেরে আসি।"

" এই জা কি যে বলো না ।"

সত্যিই এই পৃথিবীতে কত অজনা সত্য লুকিয়ে থাকে তা কেউ বলতে পারে না , সত্য বড়োই কঠিন ।।

.    .    .

Discus